রেফ্রিজারেটর ব্যবহারের নিয়মাবলী জানা ব্যবহারকারীদের গুরত্বপূর্ণ একটা বিষয়। কারণ রেফ্রিজারেটর আমাদের পরিবারে প্রয়োজনীয় খুবই দরকারি একটা যন্ত্র। আমরা প্রতিদিনের নিত্য প্রয়োজনীয় খাবার সংরক্ষণের জন্য রেফ্রিজারেটর ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও খাবার সংরক্ষণের জন্য প্রতি পরিবারে একটি রেফ্রিজারেটর থাকা খুবই দরকারী। কারণ রেফিজারেটর ছাড়া বেশি খাবার বা বেশি দিন খাবার সংরক্ষণ করা সম্ভব নয়। রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ আমাদের অনেক সখের একটা যন্ত্র। বর্তমানের সবার ঘরে একটা রেফ্রিজারেটর না থাকলে হয়ত ঘর অসম্পূর্ণ হয়ে থাকে।
রেফ্রিজারেটর যন্ত্রটি খাবার সংরক্ষণের দিক দিয়ে আমাদের জীবন যাত্রাকে অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে। রেফ্রিজারেটর ব্যবহারে খাবার, শাকসবজি, মাছ-মাংস ইত্যাদি অনেক দিন ধরে সংরক্ষণ করা সম্ভব। রেফ্রিজারেটরে খাবার সংরক্ষণ করার সঠিক নিয়ম না জানা থাকলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। তার মধ্যে হলো খাবার নষ্ট, দূর্গন্ধ যুক্ত ফ্রিজের পবিবেশ, রেফ্রিজারেটর নোংরা জীবানু যুক্ত হওয়া ছাড়াও রেফ্রিজারেটর এর বিভিন্ন সমস্যা। তাই আজ আমরা রেফ্রিজারেটর ব্যবহারের নিয়ামাবলি এবং ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটর পার্থক্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো ।
ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটর পার্থক্য :
সবার আগে আমাদের ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটর পার্থক্য কি তা জেনে নেওয়া দরকার। কারণ আমরা হয়ত অনেকেই মনে করি ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটর দুইটা আলাদা জিনিস। কিন্তু আসলে ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। ফ্রিজ কে আগে রেফ্রিজারেটর বলা হতো, এখন রেফ্রিজারেটর কে সংক্ষিপ্ত করে ফ্রিজ বলা হয়।
খাবার ও পানীয় বস্তু কৃত্তিম উপায়ে শীতল করে সংরক্ষণ করার যন্ত্রেকে রেফ্রিজারেটর (Refrigerator) বলে। রেফ্রিজারেটর কে সংক্ষেপে ফ্রিজ বলা হয়। যাকে বাংলা ভাষায় হিমায়ক বা হিমাগার যন্ত্র বলা হয়ে হয়ে থাকে। আমার হয়ত হিমাগারের কথা অনেকেই শুনেছি আসলে সেটা হলো বড় একটা রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ ।
রেফ্রিজারেটর ব্যবহারের নিয়মাবলী :
ইলেকট্রিক্যালে প্রতিটা যন্ত্র ব্যবহার করতে হলে আপনাকে সবার আগে সেই যন্ত্রে সাথে ইলেকট্রিক কানেকশন ভালো ভাবে দিতে হবে, কোন প্রকার লুজ কানেকশন রাখা যাবেনা। এজন্য প্রথমে রেফ্রিজারেটর এর ইলেকট্রিক কানেকশন ভালোভাবে ভালো কম্মাইন বোর্ড দিয়ে করতে হবে। কোন লুজ কানেকশন মাল্টিপ্লগ ব্যবহার করা যাবেনা। তারপরে রেফ্রিজারেটর ব্যবহারের নিয়মাবলী গুলো হলো :
রেফ্রিজারেটর খোলা বন্ধ করার নিয়ম :
প্রতিদিন বার বার বেশি বেশি রেফ্রিজারেটরের দরজা খোলা ঠিক নয়। তাছাড়া বেশি সময়ের জন্য দরজা খুলে রাখলে ফ্রিজের টেম্পারেচার নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ খরচ বাড়িয়ে দেয়। এজন্য বিদ্যুৎ খরচ বাঁচাতে বারবার ফ্রিজ খোলা বন্ধ করা থেকে বিরত থাকুন। বিশেষ করে যে সময় কারেন্ট থাকবে না, সে সময় রেফ্রিজারেটর প্রয়োজন ছাড়া খোলা যাবেনা।
রেফ্রিজারেটরে কাঁচা খাবার সংরক্ষণ পদ্ধতি :
কাঁচা খাবার সংক্ষণের সময় ফল-মূল, শাক-সবজি সব কিছুই ভালো মতো ধুয়ে রেফ্রিজারেটরে রাখুন। তাতে আপনার রেফ্রিজারেটরে গন্ধ হবে না। আপনি কখনো রেফ্রিজারেটরের ডিপ অংশে ফল বা কাঁচা তরকারি শাক-সবজি রাখা রাখবেন না। কারণ ডিপে যদি এসব রাখেন তাহলে তার গুনাগুন এবং স্বাদ নষ্ট হয়ে যাবে।
শাক-সবজি সংরক্ষণের নিয়ম :
রেফ্রিজারেটরে যেকোন শাক-সবজি পলিথিন ব্যাগে করে সংরক্ষণ করুন । পলিথিন বা প্লাস্টিকের প্যাকেটে শাক-সবজি রাখলে আর্দ্রতা হারিয়ে শুকাবে না। যেমন- কাঁচা তরকারী সবজি সরাসরি রেফ্রিজারেটর রেখে দিলে রেফ্রিজারেটর এর বাতাসে তা শুকি যাবে। এজন্য কাঁচা তরকারী শাক-সবজি পলি ব্যাগে রাখুন। শাকের মধ্যে বিভিন্ন হতে পারে যেমন- লাল শাক, সবুজ শাক, পুদিনা পাতা, ধনিয়া পাতা, লেটুস পাতা ইত্যাদি ফ্রিজে রাখার জন্য পলিব্যাগ ব্যবহার করুন তাহলে সহজে শুকাবে না।
আর সবজি সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সরাসরি রেফ্রিজারেটর এ রাখতে পারেন। তবে যদি আলাদা আলাদা প্যাকেটে সংরক্ষণ করেন তাহলে অনেক দিন টাটকা থাকবে।
রেফ্রিজারেটরে মাছ-মাংস দুধ রাখার নিয়ম :
আপনি রেফ্রিজারেটরে মাছ-মাংস দুধ অনেক দিন সংরক্ষণ করতে পারেন। মাছ-মাংস দুধ রাখার জন্য রেফ্রিজারেটর এর ডিপ অংশ ব্যবহার করুন। তাহলে আপনি সারা বছর মাছ-মাংস দুধ সংরক্ষণ করতে পারবেন। তবে রেফ্রিজারেটরে ডিপে রাখা খাবার একবার বের করে বরফ গলানোর পরে 2য় বার আর সংরক্ষণ করা যাবে না। সংরক্ষণ করলে সেটা খাবার উপযোগীতা হারাবে। নরমাল অংশে কয়েক দিন রাখতে পারবেন। ডিম রাখার জন্য আপনি রেফ্রিজারেটরে নরমাল অংশ ব্যবহার করুন। নরমালে ডিম অনেক দিন ভালো থাকে, সাথে সাথে ডিমের গুনাগুনও ভালো থাকবে।
রেফ্রিজারেটর দূর্গগন্ধ মুক্ত পরিস্কার রাখা :
বিভিন্ন কারণে আপনাররে ফ্রিজারেটরে দূর্গগন্ধ সৃষ্টি হতে পারে। রেফ্রিজারেটর দূর্গগন্ধ মুক্ত রাখার জন্য আপনাকে ভালো ভাবে খাবার পরিস্কার করে বিভিন্ন কন্টেইনারে অথবা পলিব্যাগে খাবার সংরক্ষণ করতে হবে। আপনি ফ্রিজের ভিতরে কয়েক টুকরা কঠের শক্ত কয়লা রেখে দিন তাতে দূর্গগন্ধ জীবানু মুক্ত ফ্রিজ এবং ফ্রিজের বাতাস থাকবে। এটা আমি ডিসকভারী চ্যানেলে দেখেছি এবং বাস্তবে প্রয়োগ করেছি আপনাদের শেয়ার করলাম।
খাবার সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা :
কোরবানির সময় আসলে আমরা রেফ্রিজারেটরে খাবার চাপা- চাপি করে ভর্তি করে রাখি। যার কারণে আপনার রেফ্রিজারেটরে বিভিন্ন সমস্যা হতে হতে শুরু করে। এতে রেফ্রিজারেটরে সহজে বরফ জমে না। ফলে সংরক্ষিত খাবার নষ্ট হবার সম্ভবনা অনেক বেড়ে যায়। রেফ্রিজারেটরে মাংশ রাখার সময় পলিব্যাগে আলাদা আলাদ ছোট ছোট পুটলা করে সাজিয়ে গুছিয়ে সারি ভাবে রাখুন তাহলে পরবর্তীতে বের করতে অনেক সহজ হবে।
বর্তমানে রেফ্রিজারেটরে র্যাক থাকে সেগুলো চাপা- চাপি করে ভর্তি না করে হালকা ফাঁকা করে রাখুন। যেন ভিতরে সহজেই বাতাস চলাচল করতে পারে। তাহলে সমান ভাবে টেম্পারেচার প্রবাহিত হবে ফলে ফিজের কোন সমস্যা হবেনা।
রেফ্রিজারেটরের খাবার গ্রহণের নিয়ম :
রেফ্রিজারেটরে কোনো খাবার রেখে বের করার পর সেটা একবারেই গরম খেয়ে হবে। তা বারবার গরম ও ঠান্ডা করে আবার রেফ্রিজারেটরে রেখে খেলে খাবারে ব্যাকটেরিয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়, যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতি কর। ফ্রিজে রান্না করা খাবার কখনো খোলা অবস্থায় রাখবেন না। ঢাকনা যুক্ত কনটেইনার অথবা এয়ার টাইট টিফিন বাটিতে খাবার রেখে রেফ্রিজারেটরে রাখুন। আর গরম খাবার ফ্রিজে রাখবেন না, বাইরে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় খাবার ঠান্ডা করে নেওয়ার পর রেফ্রিজারেটরে রাখুন।
রেফ্রিজারেটর পরিস্কার করার নিয়ম :
আপনার রেফ্রিজারেটর পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণকারী ভলিয়ুমটি বন্ধ করে রেফ্রিজারেটরের পাওয়ার লাইন অফ করে বরফ গলে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। রেফ্রিজারেটরে ড্রয়ার ও অন্যান্য অংশ বের করে হালকা গরম পানিতে লিকুইড, ভিম অথবা ক্লিনার দিয়ে ভালোভাবে পরিস্কার করুন। তারপর একই ভাবে ভেতরের অংশ গুলো ভালো ভাবে পরিষ্কার করুন। ফ্রিজের বাইরের অংশ পরিষ্কার করার জন্য ভিনেগার বা ক্লিনার ব্যবহার করতে পারেন, তবে পাওয়ার এর আশে পাশে কখনো পানি দিবেন না।
কোন খস-খসে জিনিস যেমন- স্ক্রাবার, ধাতব বস্তু ও শক্ত ব্রাশ দিয়ে রেফ্রিজারেটর পরিষ্কার ঘষা-ঘষি করা যাবে না। শেষে পানি দিয়ে সব কিছু ভালোভাবে ধুয়ে মুছে নিন। বছরে একবার ইলেকট্রিক সংযোগ বন্ধ করে ফ্রিজের পিছনে বা নিচে থাকা কয়েল এবং কম্প্রেসার এর আশে পাশে ব্রাশ বা ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন। তারপর 30-45 মিনিট পর রেফ্রিজারেটরে খাবার সংরক্ষণ করতে পারবেন।
রেফ্রিজারেটর ঘরে রাখার নিয়ম :
ফ্রিজ রাখার জন্য সমতল সমান জায়গা নির্বাচন করুন। ঘরের দেয়াল ঘেঁষে রাখা উচিত নয়। যতটা সম্ভব খোলামেলা জায়গায়তে যেমন- ডাইনিং রুমে রাখুন। আবার গরম স্থানে বা সরাসরি রোদ রাখা যাবেনা আর ফ্রিজের উপর কখনোই ভারি জিনিস রাখা যাবেনা। যেমন- ভোল্টেজ স্টাবিলাইজার ইত্যাদি রেফ্রিজারেটর ব্যবহারের নিয়মাবলী অংশ।
রেফ্রিজারেটর এর তাপমাত্রা নির্ধারণ :
আপনার রেফ্রিজারেটর এর তাপমাত্রার ভলিয়ুম সব সময় 3-5 এর মধ্যে রাখুন। গাণিতিক হিসাবে রেফ্রিজারেটর 0 থেকে ৩৭ ডিগ্রী, ৪০ ডিগ্রী ফারেনহাইটের মধ্যে রাখা উচিত। তবে আপনি যদি তাড়াতাড়ি বরফ জমাতে চান তাহলে ফুল ভলিয়ম দিতে পারেন। কারণ বর্তমানে সব ফ্রিজ অটো কুলিং সিস্টেম তার কারণে প্রয়োজনের বেশি তাপমাত্রার বেশি হলে অটোমেটিক বন্ধ হয়ে চালু হবে।
ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করা :
আপনার বাড়ির ভোল্টেজ যদি ওঠানামা করে তাহলে রেফ্রিজারেটর নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সুতরাং এমতবস্থায় আপনাকে ভোল্টেজ স্টাবিলাইজার ব্যবহার করতে হবে। যার বাজার মূল্য 1800-2500/- টাকার মধ্যে হতে পারে। এটা আপনার রেফ্রিজারেটর কে বিদ্যুৎ জনিত সমস্যা থেকে অনেক টা রক্ষা করবে। তবে বর্তমানের রেফ্রিজারেটর গুলো সব আধুনিক টেকনোলজি দ্বারা তৈরী করা হয়ে থাকে। যার কারণে এখন আর রেফ্রিজারেটর ভোল্টেজে সমস্যা হয় না বললেই চলে। এজন্য কেউ আর ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করে না।
বিদ্যুৎ গেলে রেফ্রিজারেটর ব্যবহার :
আপনার লাইনের বিদ্যুৎ যাওয়ার পর থেকে প্রয়োজন ছাড়া রেফ্রিজারেটর এর দরজা খোলা বন্ধ করে দিন। তাহলে 24-48 ঘন্টা বিদ্যুৎ ছাড়া খাবার সংরক্ষিত থাকবে। এটা আপনার রেফ্রিজারেটর এর উপর নির্ভর করে, বিদ্যুৎ ছাড়া কতক্ষণ খাবার থাকবে। বেশির ভাগ বন্ধ ভর্তি রেফ্রিজারেটর খাবারকে 24-48 পর্যন্ত ভাল রাখতে পারে। ফ্রিজের তাপমাত্রা ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত ধরে রাখতে পারে। আর যদি অর্ধেক ভর্তি ফ্রিজ থাকে তাহলে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত তাপমাত্রা বজায় রাখতে পারে।
রেফ্রিজারেটর এর ডিপ অংশের ব্যবহার:
সাধারণ কাঁচা মাছ ও মাংস রাখতে রেফ্রিজারেটরের ডিপ অংশ ব্যবহার করা হয়। কাঁচা মাছ-মাংসের সঙ্গে অন্য কাঁচা খাবার রাখা ঠিক নয়। এতে খাবার বিষাক্ত হতে পারে। সংরক্ষণ উপযোগী মৌসুমী সবজি সিদ্ধ করে বিভিন্ন বক্সে করে রেফ্রিজারেটর এর ডিপ অংশে অনেক দিন রেখে খাওয়া যায়। যার কারণে দীর্ঘদিন পর্যন্ত সবজি গুলোর গুণগত মান ভালো থাকে আর মৌসুম শেষেও সেগুলো রান্না করে খাওয়া যায়। দীর্ঘদিন সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজের ডিপ অংশে দুধ রাখা যায়। তবে বেশি দিন রাখলে দুধের গুনগত মান নষ্ট হয়ে যায়।
রেফ্রিজারেটরে আইসক্রিম :
রেফ্রিজারেটরে ডিপে আইস ক্রিম রাখা এবং তৈরী করা যায়। আপনারা চাইলে আইসক্রিম পট কিনে মনের মত আইসক্রিম বানাতে পারেন। রেফ্রিজারেটরে আইসক্রিম বা মিষ্টি জাতীয় খাবার বানানো অনেক সহজ কাজ এজন্য আপনি ইউটিউবের বিভিন্ন রেসেপি দেখতে পারেন। তবে ভাঁজা পোড়া খাবার যেমন- প্যাকেট জাত রোল, সিঙ্গাড়া, ছমুচা, পিঠা ইত্যাদি খাবার ফ্রিজের ডিপ অংশে রাখা যাবে, কিন্তু বেশি দিন রাখলে তা খাবার উপযোগী থাকবে না। দীর্ঘদিন সংরক্ষণের জন্য দই রেফ্রিজারেটর এর ডিপ রাখা যায়।
রেফ্রিজারেটর এর নরমাল অংশের ব্যবহার :
নরমাল অংশে আপনি ডিম, পানীয় ড্রিংক, মাখন, চিজ জাতীয় খাবার এবং বিভিন্ন জাতীয় ওষুধ যেমন- ইনসুলিন, সিরাপ রাখতে পারেন। ফলের রস, সস, জ্যাম, জেলি, পানি, কাঁচা মরিচ, শাক-সবজি। তবে ৩-৪ দিনের বেশি সময় রেফ্রিজারেটর ব্যবহারের নিয়মাবলী এ কাঁচা মরিচ সংরক্ষণ করলে আপনাকে পলিব্যাগে সংরক্ষণ করতে হবে। এছাড়ও বিভিন্ন ফল জাতীয় খাবার রাখতে পারেন তবে আলাদা ভাবে রাখতে হবে, এক সাথে মিশিয়ে রাখা যাবে না। রেফ্রিজারেটরে রান্না করা খাবার, বাটা মসলা, মিষ্টি জাতীয় খাবার, দই ইত্যাদি অনেক দিন পর্যন্ত নরমালে সংরক্ষণ করা যায়।
ফ্রিজ আর রেফ্রিজারেটর কি বুঝতে পারতাম না আজ পরিস্কার বুঝলাম। অনেক ভালো লিখেছেন
ধন্যবাদ
Hi! Thank you sundor post dawar jonno
Welcome
Good post
Thank you