ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ :
ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ যত রয়েছে তার মধ্যে যে সমস্যা হয় তাহলো ফ্রিজের সব কিছু ঠিক থাকার পরেও ফ্রিজ ঠান্ডা হয়না। ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকে। শুধু যে গ্যাস না থাকার কারণে ফ্রিজ ঠান্ডা হয়না এমনটা মোটেও ঠিক না। ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ গুলোর মধ্যে অনেক বিষয় রয়েছে।
তবে ফ্রিজে সমস্যা হওয়ার পর বিভিন্ন পরিক্ষা করার প্রয়োজন লাগে, এজন্য পাইবের গ্যাস বের করে দেওয়ার প্রয়োজন হয়। সমস্যা খুঁজে পেলে তা ঠিক করে আবার নতুন ভাবে গ্যাস দিয়ে দিলেই ঠিক হয়ে যায়। আজ আমরা জানবো ফ্রিজ চালু থাকার পরেও কি কি কারণে ঠান্ডা হয়না। এ সমস্যা খুঁজে বের করার সহজ উপায় সমূহ সমাধান সহকারে বিস্তারিত।
ফ্রিজের সব কিছু চালু থাকার পরেও ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ :
ফ্রিজের সেন্সর থার্মোস্ট্যাট খারাপ হলে :
ফ্যানের মত ফ্রিজেও একটা রেগুলেটর থাকে যার সাথে একটা সেন্সসর সেট করা থাকে । সেন্সরের কাজ কুলিং এডজাস্ট হলে ফ্রিজ বন্ধ করে দেয়া আবার ঠান্ডা কমে গেলে ফ্রিজ চালু করে দেয়া। যদি কোন কারণে এটার সমস্যা হয়ে যায় তাহলে ফ্রিজ ঠান্ডা হবেনা। কুলিং রেগুলেটর কে থার্মোস্ট্যাট বলা হয়
ফ্রিজের কম্পোসর সমস্যা হলে :
ফ্রিজে কম্পোসরের ভিতরে বিভিন্ন কম্পোনেন্ট যন্ত্র থাকে যেমন- পিস্টন, বাইন্ডিং কয়েল, রাউটার ইত্যাদি। যদি কোন কারণে এগুলোর সমস্যা হয় তাহলে ফ্রিজের কম্পোসর কাজ করতে পারবেনা ফলে ফ্রিজ ঠান্ডা হবে না। এসব সমস্যা কম্পোসরের অ্যাম্পিয়ার পরিক্ষা করে সনাক্ত করা সম্ভব।
ফ্রিজের গ্যাস পাইব লিকেজ হয়ে গ্যাস বেরিয়ে গেলে:
আমরা মনে করি ফ্রিজের গ্যাস ফুরিয়ে গিয়েছে তবে বেশির ভাগ সময় দেখা যায়। ফ্রিজের বয়স অনেক দিন হয়ে গেলে ফ্রিজের গ্যাস পাইব লিকেজ হয়ে যায় ফলে গ্যাস বেরিয়ে যায়। ফ্রিজের সব কিছু চালু থাকার পরেও ফ্রিজ আর ঠান্ডা হয়না। গ্যাস বেরিয়ে গেলে এমন সমস্যা হয়।
ফ্রিজের গ্যাস পাইবে কোন জ্যাম হলে:
মাঝে মাঝে কম্পোসরের তেল ফ্রিজের গ্যাস পাইবে চলে আসে এবং পাইব লাইন জ্যাম করে দেয়। এজন্য গ্যাস বা বাতাস চলাচল হয়না ফলে ফ্রিজ ঠান্ড হয়না। এগুলো কমোন সমস্যা তবে এগুলো এডভান্স লেবেলের কাজ যা সব সময় হয়ে থাকে।
উপরে যে সমস্যা গুলোর কথা বলা হয়েছে তার মধ্যে বেশির ভাগ সমস্যা অ্যাম্পিয়ার মিটারের সাহায্যে অ্যাম্পিয়ার পরিক্ষা করে বের করা সম্ভব।
ফ্রিজ ঠান্ডা না হলে যেভাবে সমস্যা সনাক্ত করতে হবে:
প্রথমে দেখতে হবে কারেন্ট সংযোগ ঠিক আছে কি-না। তারপর দেখতে হবে ফ্রিজের Capillary ঠান্ডা আছে কি-না। কারণ নরমাল অবস্থায় ফ্রিজের Capillary ঠান্ডা থাকে। আর ফ্রিজ ঠান্ডা না হলে ক্যাপিলারী গরম হয়ে থাকে। ক্যাপলারী দেখতে কম্পোসরের পাশে থাকা চিকন তামার পাইব। গোল করে কিছুটা জড়ানো থাকে।
তার দেখতে হবে Condenser গরম হচ্ছে কি-না। কারণ Condenser গরম হলে ফ্রিজ ঠান্ডা হয়। Condenser ফ্রিজের বডির সাথে লাগানো থাকে। কোন কোন ফ্রিজের বডির ভিতরে থাকে দেখা যায়না। তখন বডিতে হাত দিয়ে দেখতে হবে গরম হচ্ছে কি-না।
ফ্রিজের কম্পোসর চলছে কি-না :
ফ্রিজের কম্পোসর চলে কিন্তু ফ্রিজ ঠান্ডা হচ্ছেনা বিভিন্ন কারণে এমন সমস্যা হয়। কম্পোসর গরম আছে কি-না। কম্পোসর চলছেনা ফলে কম্পোসর গরম হচ্ছেনা। তখন কম্পোসরের সমস্যা থাকে। ফ্রিজের ভিতরের ফ্যান চলছে কি-না। ফ্রিজের ভিতরে বরফ জমে অনেক সময় ফ্যান জ্যাম হয়ে যায়, ফলে ফ্রিজের না সমস্যার সৃষ্টি হয়।
রেগুলেটর থার্মোস্ট্যাট ঠিক আছে কি-না। ফ্যানের রেগুলেটরের মত ফ্রিজেও একটা রেগুলেটর থাকে। কিন্তু ফ্রিজের রেগুলেটরের সাথে একটা থার্মো সেন্সর থাকে যা টেম্পারেচর অনুযায়ী ফ্রিজ অন-অফ করে। এগুলো সব সিরিজ ভাবে সংযোগ করা থাকে। তাই এসব পরিক্ষা করতে কন্টিনিটি টেস্টার অথবা ওহমস মিটার লাগে। এগুলো ধাপ আনুসারে সাবধানতার সাথে পরিক্ষা করতে হবে।
যদি কম্পোসর গরম না হয় তাহলে করনীয়:
একটা কাঠের টুকরো হাতে নিয়ে কম্পোসর এর উপর আসতে করে বাড়ি দিতে হবে। ভয়ের কোন কারণ নেই, কোন সমস্যা হবেনা। কম্পোসরের ভিতরে থাকা পিস্টনের যদি কোন সমস্যা হয় বা জ্যাম হয় তাহলে পিস্টন কাজ করতে পারেনা।
পিস্টনের কাজ হলো বাতাস পাম্প করে ফ্রিজ কুলিং করা, কম্পোসরের উপর নিচে মটোরের সাহায্যে আপ-ডাউন করে বাতাস পাম্প করে থাকে। সেই বাতাস সংকুচিত হয়ে ফ্রিজ ঠান্ডা হয়। কম্পোসরের ভিতরে ইঞ্জিনের মত ওয়েল থাকে যা কম্পোসরের কার্যক্ষমতা বাড়ায় অনেক দিন। সেই ওয়েল গ্যাস পাইবের মধ্যে চলে আসে ফলে গ্যাস আপ-ডাউন করতে পারেনা এজন্য ফ্রিজ তখন ঠান্ডা হয়না।
যদি কম্পোসর গরম থাকে কিন্তু ফ্রিজ ঠান্ডা না হয় :
তাহলে বুঝতে হবে ফ্রিজের গ্যাস বেরিয়ে গেছে। অর্থাৎ কম্পোসর চলছে কিন্ত ফ্রিজ ঠান্ডা হচ্ছেনা। গ্যাস সমস্যা সনাক্ত করতে পারলে গ্যাস দিতে হবে। আপনি যদি গ্যাস দেওয়া এবং গ্যাস দেওয়ার নিয়ম জানেন তাহলে নিজেই গ্যাস দিতে পারেন। গ্যাস দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অন্য একটা আর্টিক্যালে আলোচনা করা হবে। আর যদি গ্যাস না দিতে পারেন, তাহলে নিকটের কোন ফ্রিজ মেকারের কাছে নিয়ে দিতে পারেন।
ফ্রিজের কম্পোসর পরিক্ষার নিয়ম :
কম্পোসর পরিক্ষা করতে আপনাদের একটা অ্যাম্পিয়ার মিটার লাগবে কারণ কম্পোসরের কারেন্ট অ্যাম্পিয়ার দ্বারা পরিক্ষা করা হয়। বলতে গেলে ফ্রিজের কাজ করতে হলে অ্যাম্পিয়ার অ্যাভোমিটার লাগবেই। অ্যাম্পিয়ার মিটারের মাধ্যমে প্রায় সব সমস্যা সনাক্ত করা সম্ভব। যেমন-
- কম্পোসর ঠিক আছে কি-না।
- ফ্রিজে গ্যাস আছে কি-না।
- কম্পোসরের কোন সমস্যা আছে কি-না।
- কম্পোসর কেমন ওয়ার্ক করছে।
- কম্পোসর কেমন কারেন্ট টানছে।
- কম্পোসরের কানেকশন পরিক্ষা ইত্যাদি।
কম্পোসর খারাপ থাকলে মিটার বিভিন্ন রিডিং দিয়ে বুঝিয়ে দেয় কোথায় কি-সমস্যা আছে। আপনাকে শুধু জানতে হবে কোন রিডিং কি সমস্যার জন্য দিয়ে থাকে। ফ্রিজের বিভিন্ন সমস্যার জন্য মিটারের বিভিন্ন রিডিং পাওয়া যাবে। যেগুলো বুঝে কাজ করলে সহজে সমস্যা সনাক্ত করে ফ্রিজ ঠিক করা সম্ভব।
ফ্রিজের কম্পোসর কানেকশনের পজেটিভ তারে মিটারের অ্যাম্পিয়ার পরিক্ষা করলে যে রিডিং দিবে তা দিয়ে কম্পোসরের কোন সমস্যা আছে বুঝার উপায়। ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ বোঝা যাবে।
মিটারের রিডিং দেখে সমস্যা ঠিক জানার উপায়:
- মিটারে 0.5-0.6 অ্যাম্পিয়ার দেখালে এবং কম্পোসর ভাইব্রেট হলে বুঝতে হবে কম্পোসর একদম ঠিক আছে।
- মিটারের 0.1-0.2 অথবা 0 অ্যাম্পিয়ার দেখালে এবং কম্পোসর ভাইব্রেট বা চললে বুঝতে হবে ফ্রিজের গ্যাস শেষ বা গ্যাস নাই বা গ্যাসে কাজ করছেনা।
- মিটার এ 0.3-0.4-0.5 অথবা 0 অ্যাম্পিয়ার দিয়ে ভাইব্রেট নাহলে বা না চললে বুঝতে হবে কম্পোসরের সমস্যা। ভিতরে বাইন্ডিং শর্ট আছে ।
- মিটারে 0.5-0.6 রিডিং দিয়ে 10-15 মিনিট পর ফ্রিজ বন্ধ হলে বুঝতে হবে কম্পোসরের ভিতরে সমস্যা আছে। পিস্টন বা রোটার খারাপ থাকতে পারে।
- মিটারে 0.3-0.4-0.5-0.7 রিডিং দিয়ে কম্পোসর বন্ধ হলে বুঝতে হবে কম্পোসর খারাপ।
- আবার কিছু কিছূ সময় ফ্রিজের ভিতরের সেন্সর সমস্যা হলেও 10-15 মিনিট পর ফ্রিজ বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য সব দিক বিবেচনা করে কাজ করতে হবে। টেকনিক্যাল কাজে টেকনিক করে কাজ করতে হবে।
ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ: টুকি টাকি বিশেষ টিপস্ :
যে কোন সার্কিটে কাজ করার আগে একটা ছবি তুলে নিবেন। যদিও অনেক তার কানেকশন থাকে যা মনে রাখা সম্ভব নয় তখন মনে রাখার জন্য মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে একটা ছবি তুলে রাখতে হবে। যদি কোন কারনে কানেকশন দিতে ভূলে যান তখন ক্যামেরার ছবি দেখে কাজ করতে সহজ হবে ।
কম্পোসর পরিক্ষা করার নিয়ম [মিটারের কন্টিউনিটির সাহায্যে] :
কম্পোসরের তিনটা পিন একটা একটা করে কম্পোসরের বডির সাথে ধরলে যদি শর্ট দেখায় তাহলে কম্পোসরের কয়েল শর্ট আছে বুঝতে হবে সুতরাং কম্পোসর খারাপ। আবার প্রতিটা পিনের সাথে একে অপরের সাথে মিটারের কনটিনিটি পরিক্ষা করলে রিডিং 70% দেখাবে, 100% দেখালে কম্পোসর খারাপ বুঝতে হবে। এভাবে কম্পোসর পরিক্ষা করতে হয়।
চিত্র: ফ্রিজের কম্পোসর কানেকশন
ফ্রিজের রেগুলেটর থার্মোস্ট্যাট পরিক্ষা করার নিয়ম:
কন্টিউনিটি টেস্টারের সাহায্যে অথবা মিটারের কন্টিনিটি সিলেক্ট করে ফ্রিজের রেগুলেটর বা থার্মোস্ট্যাট পরিক্ষা করা যায়। থার্মোস্ট্যাটের দুই প্রান্তে মিটারের দুইটি প্রব ধরলে মিটারের বা কন্টিনিটি টেস্টারের লাইট জ্বলবে তাহলে বুঝতে হবে ভালো। আর যদি না জ্বলে তাহলে বুঝতে হবে খারাপ। মোট কথা কেটে গেলে লাইন পাবেনা ফলে টেস্টারের লাইট জ্বলবেনা।
ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ ভিডিও দেখুন
[বিঃদ্রঃ ইলেকটিক্যাল কাজে রিস্ক আছে সুতরাং কারো যদি ইলেকট্রিক কারেন্ট সম্পর্কে অজানা থাকে তাহলে তার দ্বারা উক্ত পরিক্ষা করা সম্ভব না।]
ফ্রিজ সমস্যা সম্পর্কে আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন। ফেসবুক পেইজ লাইক করুন। ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখুন তাহলে নতুন নতুন আপডেট পেতে থাকবেন। আর কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করুন।
ভাই অনেক সুন্দর লিখেছেন। অনেক কিছু শিখলাম ফ্রিজের আরে নতুন নতুন বিষয় শিখতে চাই ধন্যবাদ
ধন্যবাদ সাথেই থাকুন
কম্প্রেসার পরিক্ষার জন্য কোন মিটার ব্যবহার করবো বলতে পারেন
যেকোন এসি অ্যাম্পিয়ার মিটার ব্যাবহার করতে পারেন।
ভাই, আমার ফ্রিজের রেগুলেটর অটোমেটিক পাল্টে যাচ্ছে। ধরেন ৩ এ দিয়ে রাখলাম কিছু সময় পর ০ বা ৭ এ চলে যাচ্ছে। এ সমস্যা কিভাবে সমাধান করব।
আপনার ফ্রিজের নাম কি? এবং মডেল কত? আপনি গ্রুপে প্রশ্ন করুন
ভাই। প্রথমে সালাম রইল। আমার বাসার ফিজ হিটাছি। ডিফ নরমাল দুটায় ঠিক আছে। কিন্তু সমস্যা হল বরফ জমে না। কিছু দিন হয়। কারণ টা কি জানাবেন?
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ.. আপনার ফ্রিজ মনে হয় নন ফ্রোস্ট ফ্রিজ, ফ্রিজ দুই ধরণের হয় 1. ফ্রোস্ট ফ্রিজ, 2.নন ফ্রোস্ট ফ্রিজ একটা ফ্রিজে বরফ জমে অন্যটাতে বরফ জমে না কিন্তু দুইটা ফ্রিজেই ঠান্ডা হয়। ফ্রোস্ট ফ্রিজ, 2.নন ফ্রোস্ট ফ্রিজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
ভাই, মেকানিক সব কিছু মেরামত কর
ধন্যবাদ
ভাই, সালাম নিবেন, আমার ফ্রিজটি মেকানিক এসে সব চেক করে, কম্প্রসার পরিবর্তন করে গ্যাস রিফিল করলো। এবং রিলে পরিবর্তন করে দিল। থার্মোস্টার ৩ এ দিয়ে ১ ঘণ্টা চেক করে নিয়ে দেখল ঠান্ডা, বরফ সব ঠিক আছে। এখন ঐ যে চালু করে দিল, ৬ ঘণ্টা পর ও কম্প্রসার রেস্ট বা অটো বন্ধ হচ্ছেনা। সমাধান কি জানলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
আপনার ফ্রিজ সম্পর্কে টেকনিশিয়ান এর কাছে জেনে নিলে ভালো হয় কারণ আপনার ফ্রিজ সম্পর্কে সে সব কিছু জানে
ভাই, আমার ফ্রিজটি নরমাল ঠান্ডা হয় না। উপরের বর্ণনা পড়ে বুঝতে পারলাম গ্যাস পাইপ লিকেজ হয়ে গ্যাস শেষ।
প্রশ্ন ১ঃ গ্যাস লিকেজ সারিয়ে রিফিল করতে কত টাকা লাগতে পারে?
প্রশ্ন ২ঃ গ্যাস পাইপ ব্যতীত কম্পসোরের ভিতর অন্য কোনো কিছু লিক হয়ে গ্যাস বের হওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা? থাকলে সেটার সমাধান কি?
ধন্যবাদ।
1. এটার খরচ টেকনিশিয়ানের কাজের উপর ডিপেন্ট করবে।
2. না।
ভাই, তোশিবা ফ্রিজ, ২০০৩ সাল থেকে ইউজ হচ্ছে। বাসায় কেউ না থাকার কারনে ঈদের সময় শুধু ফ্রিজটা খোলা হয়। সমস্যা হলো- এখন ঠান্ডা হলেও বেশী একটা হয়না, ডিপ ফ্রিজের জিনিস ১০% থেকে ২০% এর বেশী জমেনা…কি কারণ হতে পারে? খরচ কেমন পরতে পারে?- মান্নান
সমস্যাটা সঠিক কি না দেখে খরচ বলা বোকামি হবে। অনুগ্রহ করে কাছের কোন ফিজ টেকনিশিয়ান শপে আলোচনা করতে পারেন।